খুঁজুন
রবিবার, ১৫ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ঢাকা

৫০০ টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে খুন, গাজীপুর থেকে ঘাতক স্বামী গ্রেফতার

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত : শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫, ৫:১৪ অপরাহ্ণ
৫০০ টাকা না দেওয়ায় স্ত্রীকে খুন, গাজীপুর থেকে ঘাতক স্বামী গ্রেফতার

মাত্র ৫০০ টাকা না পেয়ে স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া—এর জেরে ময়মনসিংহের ভালুকায় স্ত্রীকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন স্বামী। হত্যাকাণ্ডের তিনদিন পর ঈদের পরদিন খাটের নিচ থেকে উদ্ধার হয় লাশ। ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত স্বামী স্বপন মিয়াকে গাজীপুরের শ্রীপুর থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ভালুকার হবিরবাড়ি এলাকার সীডস্টোর বাজারে স্বামী-স্ত্রী সাবিনা ও স্বপন মিয়া একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন। ঘটনার দিন সকালে স্বপন মিয়া গ্রামের বাড়ি যাওয়ার জন্য স্ত্রী সাবিনার কাছে ৫০০ টাকা চান। টাকা না দেয়ায় তাদের মধ্যে তীব্র ঝগড়া হয়।

এক পর্যায়ে, স্বপন ঘরের ফ্রিজের পাশে থাকা একটি শিল দিয়ে স্ত্রীর মাথায় আঘাত করেন এবং পরে ধারালো বটি দিয়ে উপর্যুপরি কোপ দেন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় সাবিনার। এরপর লাশ খাটের নিচে লুকিয়ে রেখে ঘরের দরজায় তালা লাগিয়ে পালিয়ে যান স্বপন।

ঈদের পরদিন সাবিনার খোঁজ না পেয়ে স্বজনরা ভাড়া বাসায় গিয়ে তালা দেখতে পান। পরে তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে খাটের নিচ থেকে তার রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেন তারা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।

পুলিশ জানায়, খুনের পর স্বপন প্রথমে ঈশ্বরগঞ্জ, পরে মেয়ের বাড়ি ও মামার বাড়ি হয়ে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার ভাংনাহাটি এলাকায় এক মেসে গিয়ে আত্মগোপন করেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ১৩ জুন বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে ভালুকা মডেল থানা পুলিশ।

গ্রেফতারের পর স্বপন মিয়া প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্ত্রীকে হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেন। পরে তার দেখানো মতে, ঘর থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত শিল ও বটি উদ্ধার করা হয়। এছাড়া তার পরিহিত পাঞ্জাবির পকেট থেকে সাবিনার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।

ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ুন কবির বলেন, “তিনদিন অভিযান চালিয়ে আমরা আসামিকে গাজীপুর থেকে গ্রেফতার করেছি। তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী হত্যার আলামতও উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

নিহত সাবিনা ইয়াসমিন ত্রিশাল উপজেলার তিরখি এলাকার রুহুল আমিনের মেয়ে।

ভালুকায় রিকশাচালক বাবাকে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদ করতে গিয়ে ছেলে হলো কিশোর চাঁদাবাজ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫, ১১:৩৩ অপরাহ্ণ
ভালুকায় রিকশাচালক বাবাকে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদ করতে গিয়ে ছেলে হলো কিশোর চাঁদাবাজ

ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার হবিরবাড়ী ইউনিয়নের জামিরদিয়া এলাকায় বাবাকে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদ করতে গেলে, কিশোর ছেলের হাতে খেলনা পিস্তল ধরিয়ে দিয়ে মিথ্যা চাঁদাবাজ বানিয়ে দুই কিশোরকে সেনা বাহিনীর হাতে তুলে দেন। এ অভিযোগ করে কিশোরের বাবা সাইফুল ইসলাম। ওই ঘটনায় কিশোরদের পক্ষ এলাকায় চরম ক্ষোভ ও বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। শনিবার (১৪জুন) বিকালে স্থানীয় লোকজন ঘটনাস্থলে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন।

স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ঈদের আগের দিন জামিরদিয়া বাদশা টেক্সটাইল মিলের ২ নাম্বার গেইটে রিকশাচালক সাইফুল ইসলাম স্থানীয় আল আমিনের স্ত্রীকে নির্ধারিত গন্তব্যে পৌঁছে না দেওয়ায় আল আমিন, তার ভাই শামীম ও মেহেদী হাসান রিকশাচালক সাইফুলকে প্রকাশ্যে লাঞ্ছিত করেন। পরে সাইফুলের ছেলে সিফাত তাঁর বাবাকে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় শুক্রবার (১৩জুন) তার দুই সহপাঠীকে নিয়ে মেহেদীদের ভ্যারাইটিজ দোকানে যায়। সেখানে তাদের মাঝে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে সিফাত দোকানের শোকেজের কাচে লাথি মারে। এ সময় মেহদীরা তিন ভাই ও তাদের কর্মচারীদের নিয়ে তাদেরকে ঝাপটে ধরে ওই দোকান থেকে খেলা পিস্তল কিশোরদের হাতে ধরিয়ে দিয়ে ডাকাত ডাকাত বলে চিৎকার শুরু করে। পরে আশেপাশের লোকজন এসে কিছু বুঝে উঠার আগেই কিশোরদেরকে ডাকাত বানিয়ে সেনা বাহিনীর ক্যাম্পে ফোন করে। সেনা ক্যাম্প কাছাকাছি থাকায় সেনাবাহিনী দ্রুত সময়ের মাঝে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। সেনাবাহিনীর সদস্যরা দুই কিশোরকে ভালুকা মডেল থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। পরে মেহেদী হাসান বাদী হয়ে সিফাত ও সাদিকুলের বিরুদ্ধে পিস্তল দেখিয়ে চাঁদা দাবি ও দোকানে ভাঙচুরের অভিযোগে মামলা দায়ের করেন। এঘটনার পর থেকে এলাকাবাসীর মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

তবে সিফাতের বাবা সাইফুল ইসলাম অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “আমি রিকশাচালক, আল আমিনের স্ত্রীকে রিকশায় করে তার গন্তব্য পর্যন্ত না নেওয়ার কারণে আমাকে মারধর করে। ছেলে প্রতিবাদ করতেই তাকে খেলনা পিস্তল দিয়ে চাঁদা দাবির অভিযোগ এনে ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়েছে”।

স্থানীয় বাসিন্দা হারুন জানান, সিফাত ও সাদিকুল ভদ্র ও শান্ত ছেলে হিসেবে এলাকায় পরিচিত। তারা কখনোই এমন ঘটনায় জড়াতে পারে না। তাদের দাবি, ঘটনাটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও সাজানো। তারা আরও বলেন সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সত্য উদঘাটন করে কিশোরদের হয়রানি বন্ধ করা হোক।

মেহদী হাসান জানান, তারা আমার দোকানে এসে দোকানের শোকেজের উপর পিস্তল রেখে কাচে লাথি মারে। আমরা চিৎকার শুরু করলে লোকজন এসে তাদেরকে আটক করে সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।

এ বিষয়ে ভালুকা মডেল থানার ওসি হুমায়ুন কবির জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে  ওই ঘটনায় দ্রুত বিচার আইনে একটি মামলায় হয়েছে। দুই কিশোরকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালত তাদেরকে শিশু-কিশোর সংশোধনাগারে পাঠায়।

ভালুকায় রাতের আঁধারে সরকারী রাস্তার পাশের গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫, ৫:৪৩ অপরাহ্ণ
ভালুকায় রাতের আঁধারে সরকারী রাস্তার পাশের গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

ময়মনসিংহের ভালুকায় সরকারী রাস্তার পাশ থেকে রাতের আঁধারে প্রায় ২০ বছর বয়সী আকাশমণি ও মেহগনি প্রজাতির প্রায় ৫০টি বড় গাছ কেটে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার কাঠালী-মল্লিকবাড়ি এলজিইডি সড়কের মল্লিকবাড়ি ৯ নম্বর বাঁধ সংলগ্ন এলাকায়। এ বিষয়ে ভালুকা মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় দুই দশক আগে সরকারী ওই সড়কের দুই পাশে সাত শতাধিক আকাশমণি গাছের চারা রোপণ করা হয়েছিল। রোপণের পর থেকেই এসব গাছের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব দেয়া হয় স্থানীয় স্বপন মিয়ার স্ত্রী মোর্শিদা বেগমকে। সম্প্রতি ওই স্থানে একটি কারখানার নির্মাণকাজ চলায় পাশেই ইটের উঁচু প্রাচীর নির্মাণ করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, সেই নির্মাণাধীন প্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্টরাই গাছগুলো কেটে নিচ্ছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, গত কয়েকদিনে অন্তত ৫০টি গাছ কেটে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে এবং আরও ১২টি গাছ কেটে ফেলে রাখা হয়েছে। বিষয়টি জানার পর ভালুকা মডেল থানার পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে। তবে গাছগুলোর মালিকানা কেউ দাবি না করায় তাৎক্ষণিকভাবে জব্দ করা সম্ভব হয়নি। পরে কিছু কাঠ স্থানীয় ইউপি সদস্য মোস্তফা কামালের জিম্মায় রাখা হয়।

গাছ রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা মোর্শিদা বেগম বলেন, “গাছগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ২০১১ সালে তাকে লিখিতভাবে দায়িত্ব দেন। তার আরো ৭/৮ বছর আগে গাছগুলো রোপন করা হয়েছিলো। রাতের আঁধারে কোম্পানীর লোকজন গাছগুলো কেটে নিয়ে যাচ্ছে। বাঁধা দিতে গেলে তাকে ভয়ভিতি ও হুমকী দেয়া হয়। তিনি এ ব্যাপারে থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে জানান।”

গাছের ক্রেতা সিরাজ উদ্দিন বেপারী জানান, “২৫/২৬ টি গাছ তিনি এক লাখ টাকা দিয়ে কিনেছেন এবং সাদিকুল নামে এক ব্যক্তিকে টাকাগুলো অগ্রিম দিয়েছেন। বেশ কয়েকটি গাছ কেটে আনলেও বাঁধার কারণে অবশিষ্ট গাছগুলো আনতে পারেননি।”

ইউপি সদস্য মোস্তফা কামাল জানান, “সরকারী রাস্তার পাশ থেকে বেশ কিছু গাছ কেটে নেয়া হয়েছে। অবশিষ্ট কিছু গাছ তার জিম্মায় রাখা হলেও বৃহস্পতিবার (১২ জুন) রাতের আঁধারে চুরি করে নিয়ে গেছে। এ ব্যাপারে তিনি নির্বাহী অফিসারকে অবহিত করেছেন।”

ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ হুমায়ুন কবির বলেন, “গাছ কাটার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। কিন্তু কেউ মালিকানা দাবি না করায় জব্দ করা সম্ভব হয়নি। তবে এ ব্যাপারে রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা এক মহিলা লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তদন্ত করে আাইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।”

উপজেলা নির্বাহী অফিসার হাসান আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ জানান, “খবর পেয়ে রাস্তার পাশ থেকে গাছ কেটে নেয়ার বিষয়ে তিনি খবর নিয়েছেন। আপাতত কিছু গাছের টুকরা স্থানীয় ইউপি সদস্যের জিম্মায় রাখা হয়েছে। অফিস খোলা হলে ওই বিষয়ে অধিকতর খোঁজ নিয়ে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে।”

পৌর ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে হামলা, দুই নারী গুরুতর আহত

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শুক্রবার, ৬ জুন, ২০২৫, ১২:৩৭ অপরাহ্ণ
পৌর ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে হামলা, দুই নারী গুরুতর আহত

ময়মনসিংহের ভালুকায় জমিজমা সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধের জেরে পৌর ছাত্রদল নেতার নেতৃত্বে সংঘবদ্ধ হামলায় দুই নারী গুরুতর আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহতরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি আছেন। একই সঙ্গে বসতবাড়ির আসবাবপত্র ভাঙচুর এবং নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুটের অভিযোগ উঠেছে।

এ বিষয়ে বুধবার (৪ জুন) ভালুকা মডেল থানায় সাতজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও কয়েকজনকে অভিযুক্ত করে লিখিত অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী মো. হাবিবুর রহমান (৪৫)।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ভালুকা উপজেলার বহুলী এলাকার বাসিন্দা হাবিবুর রহমান ও বিবাদীরা পরস্পর সরা-শরিক। দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধ চলছিল। গত ২ জুন বিকেল ৫টার দিকে পূর্ব বিরোধের জেরে স্থানীয় পৌর ছাত্রদল নেতা আশিকুজ্জামান আশিকের (২৬) নেতৃত্বে মেহেদী হাসান (৩২), মাসুম (২৫), নজরুল (৫২), হাবিবুর রহমান (৫৭), রশিদ (৪০), আলিফ (২২) সহ আরও কয়েকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হাবিবুর রহমানের বাড়িতে হামলা চালায়।

অভিযোগে বলা হয়, হামলাকারীরা লোহার রড, দা, শাবল, লাঠি-শোঠা দিয়ে হাবিবুর রহমান, তার স্ত্রী সেফালী (৩০) এবং ছোট ভাইয়ের স্ত্রী তানজিনাকে (২৭) বেধড়ক মারধর করে। এ সময় সেফালীকে বাম পায়ে আঘাত করে গুরুতর জখম করে, যা তার স্থায়ী পঙ্গুত্বের কারণ হতে পারে বলে পরিবারের দাবি। এছাড়া হামলার সময় আশিক ও মেহেদী নারীদের কাপড় ধরে টানাহেঁচড়া করে শ্লীলতাহানির চেষ্টাও করে বলে অভিযোগে উল্লেখ রয়েছে।

হামলার একপর্যায়ে বসতঘরের আসবাবপত্র ভাঙচুর করে প্রায় ৮০ হাজার টাকার ক্ষতি করা হয় এবং শোকেসের ড্রয়ার ভেঙে কোরবানির গরু কেনার জন্য রাখা ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও ১ ভরি স্বর্ণের চেইন লুট করে নিয়ে যায় বলে অভিযোগে বলা হয়েছে।

হামলার পর স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তারা বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

ভুক্তভোগীর দাবি, এ ঘটনায় স্থানীয়ভাবে বিচারপ্রার্থী হলেও কোনো সুরাহা না হওয়ায় থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন।

এ বিষয়ে ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. হুমায়ুন কবীর বলেন, “এ ঘটনায় মামলা রজু হয়েছে, আসামীদের গ্রেফতারসহ পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।”