খুঁজুন
রবিবার, ১৩ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ঢাকা

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত জাকাত বণ্টনের খাতসমূহ

ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশিত : রবিবার, ২ মার্চ, ২০২৫, ২:৩৬ অপরাহ্ণ
পবিত্র কোরআনে বর্ণিত জাকাত বণ্টনের খাতসমূহ

জাকাত হলো ইসলাম ধর্মের পঞ্চস্তম্ভের একটি। প্রত্যেক স্বাধীন, পূর্ণবয়স্ক মুসলমান নর-নারীকে প্রতি বছর স্বীয় আয় ও সম্পত্তির একটি নির্দিষ্ট অংশ, যদি তা ইসলামি শরিয়ত নির্ধারিত সীমা (নিসাব পরিমাণ) অতিক্রম করে তবে গরিব-দুস্থদের মধ্যে বিতরণের নিয়মকে জাকাত বলা হয়। সাধারণত নির্ধারিত সীমার অধিক সম্পত্তি হিজরি ১ বছর ধরে থাকলে মোট সম্পত্তির ২.৫ শতাংশ (২.৫%) বা ১/৪০ অংশ বিতরণ করতে হয়। ইসলামের পঞ্চস্তম্ভের মধ্যে হজ এবং জাকাত শুধু শর্তসাপেক্ষ যে, তা সম্পদশালীদের জন্য ফরজ বা আবশ্যিক হয়। পবিত্র ধর্মগ্রন্থ কোরআনে ‘জাকাত’ শব্দের উল্লেখ এসেছে ৩২ বার। নামাজের পরে সবচেয়ে বেশি বার জাকাতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

জাকাতের সম্পদ সঠিকভাবে বণ্টন করার ওপর অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এই কারণে আল্লাহপাক নিজেই জাকাত ব্যয় বণ্টনের খাত নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন।

পবিত্র কোরআনে বর্ণিত আছে- জাকাত কেবল নিঃস্ব, অভাবগ্রস্ত ও তৎসংশ্লিষ্ট কর্মচারীদের জন্য, যাদের চিত্ত আকর্ষণ করা হয় তাদের জন্য, দাস মুক্তির জন্য, ঋণগ্রস্তদের জন্য, আল্লাহর পথে সংগ্রামকারী ও মুসাফিরদের জন্য। এটা আল্লাহর বিধান। আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়। (আল কোরআন, ৯:৬০)

পবিত্র কুরআনে জাকাত আদায়ের ৮টি খাতের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে, তা হলো :

প্রথম খাত : ফকির, ফকির হলো সেই ব্যক্তি যার নিসাব পরিমাণ সম্পদ নেই। যে ব্যক্তি রিক্তহস্ত, অভাব মেটানোর যোগ্য সম্পদ নেই, ভিক্ষুক হোক বা না হোক, এরাই ফকির। যেসব স্বল্প সামর্থ্যের দরিদ্র মুসলমান যথাসাধ্য চেষ্টা করা সত্ত্বেও বা দৈহিক অক্ষমতাহেতু প্রাত্যহিক ন্যায়সংগত প্রয়োজনটুকু মেটাতে পারে না, তারাই ফকির। কারও মতে যার কাছে একবেলা বা একদিনের খাবার আছে সে ফকির।

দ্বিতীয় খাত : মিসকিন- মিসকিন সেই ব্যক্তি যার কিছুই নেই, যার কাছে একবেলা খাবারও নেই। যেসব লোকের অবস্থা এমন খারাপ যে, পরের নিকট সওয়াল করতে বাধ্য হয়, নিজের পেটের আহারও যারা যোগাতে পারে না, তারা মিসকিন। মিসকিন হলো যার কিছুই নেই, সুতরাং যার কাছে প্রয়োজনের অতিরিক্ত নিসাব পরিমাণ অর্থ সম্পদ নেই, তাকে জাকাত দেয়া যাবে এবং সেও নিতে পারবে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে, ফকির বা মিসকিন যাকেই জাকাত দেওয়া হবে, সে যেন মুসলমান হয় এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক না হয়।

তৃতীয় খাত : আমেলীন- ইসলামি সরকারের পক্ষে লোকদের কাছ থেকে জাকাত, উসর প্রভৃতি আদায় করে বায়তুল মালে জমা প্রদান, সংরক্ষণ ও বণ্টনের কার্যে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ। এদের পারিশ্রমিক জাকাতের খাত থেকেই আদায় করা যাবে। কোরআনে বর্ণিত আটটি খাতের মধ্যে এ একটি খাতই এমন, যেখানে সংগৃহীত জাকাতের অর্থ থেকেই পারিশ্রমিক দেয়া হয়। এ খাতের বৈশিষ্ট্য হলো এতে ফকীর বা মিসকিন হওয়া শর্ত নয়। পক্ষান্তরে, অবশিষ্ট ৫টি খাতে দরিদ্র ও অভাবগ্রস্ত দূরীকরণে জাকাত আদায় শর্ত।

চতুর্থ খাত : মুআলস্নাফাতুল কুলুব (চিত্ত জয় করার জন্য) নতুন মুসলিম যার ইমান এখনও পরিপক্ব হয়নি অথবা ইসলাম গ্রহণ করতে ইচ্ছুক অমুসলিম। যাদের চিত্ত (দ্বীন ইসলামের প্রতি আকর্ষণ করে) আকর্ষণ ও উৎসাহিতকরণ আবশ্যকীয় মনে করে জাকাত দান করা হয়, যাতে তাদের ইমান পরিপক্ব হয়। এ খাতের আওতায় দুস্থ নওমুসলিম ব্যক্তিদের জাকাত প্রদানের ব্যাপারে ফকিহগণ অভিমত প্রদান করেছেন।

পঞ্চম খাত : ক্রীতদাস/বন্দি মুক্তি- এ খাতে ক্রীতদাস-দাসী/বন্দি মুক্তির জন্য জাকাতের অর্থ ব্যয় করা যাবে। অন্যায়ভাবে কোনো নিঃস্ব ও অসহায় ব্যক্তি বন্দি হলে তাকেও মুক্ত করার জন্য জাকাতের অর্থ ব্যয় করা যাবে।

ষষ্ঠ খাত : ঋণগ্রস্ত- এ ধরনের ব্যক্তিকে তার ঋণমুক্তির জন্য জাকাত দেওয়ার শর্ত হচ্ছে- সেই ঋণগ্রস্তের কাছে ঋণ পরিশোধ পরিমাণ সম্পদ না থাকা। আবার কোনো ইমাম এ শর্তারোপও করেছেন যে, সে ঋণ যেন কোন অবৈধ কাজের জন্য- যেমন মদ কিংবা না- জায়েয প্রথা অনুষ্ঠান ইত্যাদির জন্য ব্যয় না করে।

সপ্তম খাত : আল্লাহর পথে- সম্বলহীন মুজাহিদের যুদ্ধাস্ত্র/সরঞ্জাম উপকরণ সংগ্রহ এবং নিঃস্ব ও অসহায় গরিব দ্বিনি শিক্ষারত শিক্ষার্থীকে এ খাত থেকে জাকাত প্রদান করা যাবে। এ ছাড়া ইসলামের মাহাত্ম্য ও গৌরব প্রচার ও প্রসারের কাজে নিয়োজিত থাকার কারণে যারা জীবিকা অর্জনের অবসর পান না এবং যে আলিমগণ দ্বিনি শিক্ষাদানের কাজে নিয়োজিত থাকায় জীবিকা অর্জনের অবসর পান না। তারা অসচ্ছল হলে সর্বসম্মতভাবে তাদেরকেও জাকাত দেওয়া যাবে।

এ প্রসঙ্গে পবিত্র কোরআনের সূরা বাকারায় বর্ণিত আছে যে, ‘জাকাত এই সমস্ত লোকের জন্য যারা আল্লাহর পথে এমনভাবে ব্যাপৃত যে, দেশময় ঘোরাফেরা করতে পারে না, যাচ্ঞা না করার জন্য অজ্ঞ লোকেরা তাদেরকে অভাবমুক্ত বলে মনে করে।’

অষ্টম খাত : অসহায় মুসাফির- যে সমস্ত মুসাফির অর্থকষ্টে নিপতিত তাদেরকে মৌলিক প্রয়োজন পূরণ হওয়ার মতো এবং বাড়ি ফিরে আসতে পারে এমন পরিমাণ অর্থ জাকাত থেকে প্রদান করা যায়।

এসব খাতের বাইরে অন্য কোনো খাতে জাকাতের অর্থ ব্যয় করা যাবে না।

ভরাডোবা ইউনিয়ন শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির পরিচিতি সভা ও শিক্ষক বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫, ৪:১৭ অপরাহ্ণ
ভরাডোবা ইউনিয়ন শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির পরিচিতি সভা ও শিক্ষক বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলার ভরাডোবা ইউনিয়ন শিক্ষক কর্মচারী কল্যাণ সমিতির নবনির্বাচিত কমিটির পরিচিতি সভা, অবসরপ্রাপ্ত তিনজন শিক্ষককে বিদায় সংবর্ধনা এবং সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (১২ জুলাই) দুপুরে ভালুকা সিটি গার্ডেন হোটেলে ওই সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সমিতির সভাপতি মো. আবদুর রশিদ আকন্দ এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের সাবেক ডিন প্রফেসর ড. মো. নূরুল হক। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু বিভাগের সাবেক বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ডা. মো. আজিজুল হক এবং বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ ইকবাল মুনির।

এছাড়াও সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক রিসার্চার ড. জেবুন নেছা রীনা, সমাজসেবিকা ফজিলাতুন্নেছা, উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা অপরূপা মালাকার এবং ভালুকা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি গোলাম ফারুকসহ আরও অনেকে।

অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আবদুর রশিদ এবং কোষাধ্যক্ষ মো. ইব্রাহিম খলিল।

ভালুকায় দুই গার্মেন্টসের দূষণ নিয়ে শুনানি, বন্ধে ৫ দফা নির্দেশনা

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫, ৪:১৯ অপরাহ্ণ
ভালুকায় দুই গার্মেন্টসের দূষণ নিয়ে শুনানি, বন্ধে ৫ দফা নির্দেশনা

ময়মনসিংহের ভালুকায় অবস্থিত এক্সপেরিয়েন্স ও মুন্তাজিম নামের দুটি গার্মেন্টস কারখানা কর্তৃক আশপাশের পরিবেশ ও প্রতিবেশ মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার অভিযোগে বিস্তারিত শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুনানি শেষে পরিবেশ রক্ষা ও ক্ষতিপূরণ সংক্রান্ত পাঁচ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে।

বুধবার (৯ জুলাই) অনুষ্ঠিত এ শুনানিতে স্থানীয় এলাকাবাসী, কৃষক ও কারখানার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। পরিবেশ অধিদপ্তরের নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসন, কৃষি বিভাগ এবং মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা যৌথভাবে শুনানিতে অংশ নেন।

শুনানি শেষে গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো হলো, কারখানা দুটি থেকে সব ধরনের পরিবেশ দূষণ অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। ইটিপি (Effluent Treatment Plant) সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে, যাতে বর্জ্য যথাযথভাবে পরিশোধিত হয়। প্রাকৃতিক জলপ্রবাহে যে বাধা সৃষ্টি হয়েছে, তা অপসারণ করে পানির স্বাভাবিক গতি ফিরিয়ে আনতে হবে। পরিবেশ অধিদপ্তর, উপজেলা প্রশাসন, কৃষি ও মৎস্য অধিদপ্তরের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে একটি যৌথ দল গঠন করে কারখানা পরিদর্শন করা হবে এবং কারখানাকে করণীয় বিষয়ে সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা দেওয়া হবে। এই যৌথ কমিটির নির্ধারণ অনুযায়ী, ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের ন্যায্য ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে।

শুনানিতে অংশগ্রহণকারী এলাকাবাসী অভিযোগ করেন, গার্মেন্টস দুটির তরল বর্জ্য ফসলি জমি ও আশপাশের জলাশয়ে গিয়ে জমে থাকায় কৃষি ও মৎস্য সম্পদ ধ্বংসের মুখে পড়েছে। এ বিষয়ে দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ জানালেও কার্যকর পদক্ষেপ ছিল না বলে তারা দাবি করেন।

উল্লেখ্য, পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রতিনিধিরা জানান, পরিবেশ সংরক্ষণ আইনের আওতায় কারখানাগুলোর বিরুদ্ধে প্রয়োজনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ভালুকায় ব্যবসায়ীকে মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: বুধবার, ৯ জুলাই, ২০২৫, ৪:০২ অপরাহ্ণ
ভালুকায় ব্যবসায়ীকে মিথ্যা মামলায় হয়রানির অভিযোগ

ময়মনসিংহের ভালুকায় পাওনা টাকা চাওয়ায় এক আওয়ামী লীগ নেতার বিরুদ্ধে থানায় মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে ইটভাটা মালিককে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে।

বুধবার (৯ জুলাই) দুপুরে ভালুকা প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী সওদাগর পাঠান।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার খারুয়ালী গ্রামের বাসিন্দা সওদাগর পাঠান দীর্ঘদিন ধরে মেদিলা গ্রামে “মেসার্স পাঠান ব্রিকস” নামে একটি ইটভাটা পরিচালনা করে আসছিলেন। ২০২১ সালে মেদিলা গ্রামের মৃত আলীম উদ্দিন সরকারের ছেলে ও স্থানীয় যুবলীগ নেতা রিপন মিয়া দলীয় কিছু লোকজন নিয়ে ওই ইটভাটাটি জোরপূর্বক দখল করে নেন। এতে প্রায় ৫০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে দাবি করেন সওদাগর পাঠান।

তিনি আরও জানান, ভাটা দখলের সময় তার কাছ থেকে জোর করে সাদা স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয়া হয়। তখন রাজনৈতিক কারণে একাধিক মিথ্যা মামলায় হয়রানি করা হলে পরিবারসহ তিনি আত্মগোপনে চলে যেতে বাধ্য হন। ফলে আইনি সহায়তা নেয়ার সুযোগ পাননি।

সওদাগর পাঠানের অভিযোগ, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর তিনি যখন পাওনা টাকা ফেরত চাইতে শুরু করেন, তখন রিপন মিয়া থানায় তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন। পাশাপাশি ফেসবুক সহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন।

সওদাগর পাঠান বলেন, ২০১৭ সালে তিনি মেদিলা গ্রামে ইটভাটাটি স্থাপন করেন। পারিবারিক ভাবে বিএনপির রাজনীতি করায় ২০২১ সালে মামলার কারণে আত্মগোপনে ছিলেন। সেই সুযোগে রিপন মিয়া ভাটাটি দখল করে প্রায় ৫০ লাখ টাকার মালামাল লুট করে নেয় এবং একা পেয়ে জোর করে স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নেয়। পরবর্তীতে পাওনা টাকা চাইলে নানা রকম হুমকি ও হয়রানি শুরু করেন।

ঘটনার বিষয়ে অভিযুক্ত রিপন মিয়ার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।